কোন ছেলেকে বিয়ে করবেন না, কারণ গুলো !!!

0

manব্লগ থেকে: জেলা বা এলাকা ভিত্তিতে কোন ছেলে বা মেয়ে কেমন হয় এমন অনেক নিউজ বা ব্লগে লেখা পেলেও স্বভাব চরিত্র ও আনুসাঙ্গিক কারণের ছেলেরা বা মেয়েরা কেন উপযোগী বা উপযোগী নয় তা কেউ লিখেনি বা গবেষণাও করেনি। গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশের একটি সমীকরণে নারীরা কোন ধরনের পুরুষ দ্বারা শাসিত হয় বা নির্যাতিত হয় তা তুলে আনা হয় মাঠ পর্যায় থেকে। বিশেষ করে শহরের ও মফস্বলের মেয়েরা নির্যাতনের কারণ ও নির্যাতন কারি পুরুষের ধরন তুলে ধরে এ সমীকরণে। তা থেকে বোঝা যায় এ ধরনের ছেলেদের বিয়ে করলে সমস্যা ৯৯।৩ (%) ভাগ।

কোন কোন ছেলে/লোক গুলোকে বিয়ে করলে সমস্যা বেশী
১। ৪র্থ ও ৩য় লেভেলের সরকারি চাকুরীজীবী।
২। প্রশাসনিক সেক্টরে নিম্ন লেভেলের কর্মচারি।
৩। একটি বা দুটি বিয়ে করে ভেঙ্গে গেছে বা স্ত্রী মারা গেছে এমন ছেলে।
৪। ছোট ছেলে বা মেয়ে আছে এমন লোক।
৫। সকল সময় ঠাণ্ডা মেজাজে থাকে প্রেমিকার সাথে রাগ করেনা শুধু ব্লাকমিল করে এমন লোক।
৬। একবার প্রেমের ব্রেকাপ হয়ে পরে আবার তার প্রতি আকৃষ্ট হওয়া লোক।

হ্যাঁ অবশ্যই অন্ন রকম মানুষও আছে তবে সরকারি বেসরকারি সমীকরণে সারা বাংলাদেশে এমন কেউ নেই যে এমন লোক তার স্ত্রীকে কষ্ট ছাড়া ভালোবাসা দিয়ে রেখেছে। অনেক নারীরা এটি বিশ্বাস করেনা তাই তারা আটকে যায় তার মায়ায়। পরে সমস্যায় পরতে হয় তখন না পারে মুখফুটে বলতে না পারে কাঁদতে। ভুল করার আগে সিদ্ধান্ত নিতে আপনি সচেতন হন তা চায় বাংলাদেশ সরকারও তাই এই সমীকরণ প্রকাশ করেছে।

কোন ধরনের সমস্যা হয়?

১ নং পয়েন্টে বলা হয়েছে সরকারি নিম্ন লেভেলের কর্মচারীর কথা। যে বেকটি সারাদিন কাজ করে কিছু টাকা রোজগার করে ঘরে ফেরে তার মধ্যে বউকে সুখে রাখার চিন্তা। এভাবে করে সততা নষ্ট করে ঘুষ নেয়। পরে এক সময় টাকা হয়ে গেলে স্ত্রীকেও আর ভালো লাগে না। তখনই শুরু হয় অশান্তি।

২ নং পয়েন্টে বলা হয়েছে প্রশাসনিক সেক্টরের নিম্ন স্তরের কর্মচারীর কথাঃ কারণ এরা যখন একটু বয়স্ক হয় তখন থেকেই নিজেকে বড় মনে করে যদিও তা মানুষের কাছে প্রথম পর্যায় ধরা দেয় না। এবং তারা প্রেমের ক্ষেত্রে নিজেকে প্রেমিকার সামনে ছোট ও বড় করে উপস্থাপনে পটু। প্রেমিকার কাছে সকল সময় মিথ্যা বলে। বিয়ের পরে বউকেও মিথ্যা বলে চলে এবং বেপরোয়া প্রেমের সংখ্যা অনেক। যার কারণে সংসার জীবনে সান্তই আসে না। বউকে এক পর্যায় ভালো লাগেনা পরে ছেরে দিতে বাধ হয় আরেকটি বিয়ের আসা নিয়ে। যতই প্রেম দেখাক না কেন তারা আসলে প্রশাসনিক পদে থাকার কারণে নিজেদের অনেক পরও মনে করে প্রতারণা করতেও সময় নেয় না।

৩ নং এ বলা হয়েছে “একটি বা দুটি বিয়ে করে ভেঙ্গে গেছে বা স্ত্রী মারা গেছে এমন ছেলে।” এরা এমনিতেও একটু ডিপ্রেস থাকে তার পরেও যদি আগের প্রেমিকাকে বিয়ে করে তবে ভালো থাকতে চায়। কিন্তু স্ত্রী চলেগেছে এমন সময় যদি দীর্ঘদিনের হয় তাহলে তারা যৌন সমস্যায় ভুগে যা চিকিৎসা যোগ্য থাকেনা। তখন অনেক মেয়ের সাথে রিলেশন গড়ে তুলে। যদি এমন না পায় তাহলে সে পতিতালয় যেতেও সংকিত হয়না। কারণ তার যৌনতা থাকে তুঙ্গে। এমন কি পুরাতন প্রেমিকা যদি বিবাহিত বা অবিবাহিত থাকে তাদের সাথেও যৌন মিলনে আবদ্ধ হয় এবং তাদেরকে মিথ্যে বলে মানিয়ে রাখে। দীর্ঘদিন পর বিয়ে করলে, বিয়ের পরে স্ত্রীর সাথে কিছুদিন মিলন করার পর আর ইচ্ছা থাকে না, যা নারীদের জন্য মেনে নেয়া কষ্ট কর। এরা এক পর্যায়ে নিজের সারথ্য ছাড়া কিছুই বুঝে না।

৪ নং পয়েন্টে বলা হয়েছে “ছোট ছেলে বা মেয়ে আছে এমন লোক।” স্ত্রী মারা গেছে ছোট ছেলে বা মেয়ে রেখে তার বউ হয়ে আপনি গেলে সর্বচ্চ ৫ থেকে ১২ মাস সম্পর্ক মধুর থাকবে। তারপর আপনার সাথে তার সাথে ঐ সন্তান নিয়ে অশান্তি হবে। এক পর্যায়ে আপনার বিগত দিন নিয়ে টেনে তুলে আপনাকে খারাপ বলবে। তখন সন্তানকেও সামলাতে চাইবে আপনাকেও সামলাতে চাইবে। শেষ পর্যন্ত কনটাই হয়ে উঠে না। অশান্তিতে আপনিও শেষ সেও শেষ।

মেয়েদের সবচেয়ে বড় বকামি সে নিজের ডিসিশন  নিতে পারেনা। তবে নিজের ডিসিশন নিয়ে বদলে জান জীবন বদলে যাবে। আমাদের লেখা বিশ্বাস না হলে অধিকার, আশ্রয় সহ অনেক মানবাধিকার ও নারী অধিকার সংস্থা আছে তাদের শরণাপন্ন হলেও এই ততঃ গুলোর একচুল এদিক অদিক হবেনা কারণ তাদের থেকে নেয়া ততঃ থেকেই লেখা ব্লগটি।

বিস্তারিত আসছে…..

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More