শামসুল আলম
লোকে বলে, “কুত্তার লেজ কখনও সোজা হয় না”
টুপি মাথায় দিলেই ঈমানদার হয় না, মুখে এক কাজে যখন অন্য, তলে তলে দাওয়াত খেতে গিয়ে বুইন বুইন ডাকে, এগুলা হলো স্বৈরতন্ত্রের পাক্কা পিলার___সত্যিকারের মোনাফেক, যার কোনো চরিত্র নাই। যত তাড়াতাড়ি বিদায় নেয়, তাতেই জাতির মুক্তি।
ফেসবুক থেকেclick here
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সপরিবারে কাদের সিদ্দিকীর সাক্ষাৎ
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সপরিবারে কাদের সিদ্দিকীর সাক্ষাৎ
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সপরিবারে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় গণভবনে গিয়ে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো ছবিতে দেখা গেছে, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী তার স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকীসহ পরিবারের আরও দুই তরুণী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঘা সিদ্দিকী নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সমরনায়ক। ভারতীয় বাহিনীর সাহায্য ছাড়াই ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের প্রথমার্ধে ঢাকা আক্রমণের প্রস্তুতি শেষ করেছিলেন। তাকে বঙ্গবীর নামেও ডাকা হয়। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বাহিনী কাদেরিয়া বাহিনী তার নেতৃত্বে গঠিত ও পরিচালিত হয়েছিল।
মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। তার নামে সখিপুরে ‘কাদেরনগর’ গ্রামের নামকরণ করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও ১৯৯৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ ত্যাগ করেন এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নামে রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তিনি এই দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
ইত্তেফাক