রোববার সারা দিন মোহাম্মদপুর থানার এক এসআইকে (সাব–ইন্সপেক্টর) নিয়ে ফেসবুক তোলপাড় ছিল।
ঘটনাটি আমিও শুনেছি। ঢাকা অ্যাটাক ছবির শুটিংয়ে আমাকেও এসআই চরিত্রে অভিনয় করতে হয়েছে। অবশ্য শুটিং শেষে রাতে জানতে পারলাম, চরিত্রটি আসলে এসআই নয়, অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনারের। সুতরাং এই ছবিতে আমি এখন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার।
পদোন্নতির কথা জানার পর কেমন লাগল?
খুশিতে মনটা বড় হয়ে গেল। (হাসি)
রোমান্টিক হিরো হিসেবে দর্শক যাঁকে গ্রহণ করেছে, তাঁকে অ্যাকশন হিরো হিসেবে কীভাবে পাবে?
আমি কিন্তু এর আগেও ছবিতেও অ্যাকশন হিরো হিসেবে কাজ করেছি। এটাও অ্যাকশন, তবে একেবারে উল্টো। এই চরিত্রের জন্য আমি নিজেকে সেভাবেই তৈরি করেছি। শুটিং শুরুর আগে ১০ দিন তো বাসার বাইরেও বের হইনি। ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর আগে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চরিত্রের সঙ্গে বোঝাপড়া সেরে নিয়েছি।
গত মাসে আপনার অভিনীত ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ ছবিটি কলকাতার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। এই বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন?
নিঃসন্দেহে ব্যাপারটি আমার জন্য অনেক আনন্দের। এশিয়ার মধ্যে ভারতের ছবির বাজার অনেক বড়। দেরি করে হলেও দুই দেশের মধ্যে ছবির যে বিনিময় হচ্ছে, এটা আশার কথা। শুনেছি, ওখানকার দর্শকেরা ছবিটি পছন্দ করেছেন। ছবিটি এর আগে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায়ও মুক্তি পেয়েছে। সেখানকার বাঙালিদের মনও ছুঁয়েছে ছুঁয়ে দিলে মন।