
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, অফিসিয়াল নৈশভোজের সময় সেখানে অ্যালকোহলও রাখবে না ইতালির সরকার। কারণ ইসলামী রাষ্ট্র ইরানে ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী অ্যালকোহল পান করা নিষিদ্ধ। ইরানের প্রেসিডেন্টের ধর্মীয় অনুভূতিকে সম্মান দেখানোর জন্য ইতালির সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও ফ্রান্স সেগুলো অনুকরণ করবে না। বর্তমানে ইউরোপ সফরে থাকা ইরানের প্রেসিডেন্টের পরবর্তী গন্তব্য ফ্রান্স।
অবরোধ উঠে যাবার পর অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে রুহানি এখন ইউরোপ সফর করছেন।
ইতালির ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে রুহানি বলেছেন ইরান হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে নিরাপদ এবং স্থিতিশীল দেশ।
তিনি আরো বলেছেন, উগ্রপন্থা মোকাবিলার জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে একমাত্র উপায়। বেকারত্ব সন্ত্রাসবাদের জন্ম দেয়।
ইতালি সফরকালে ইরানের প্রেসিডেন্ট পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গেও দেখা করেন।
সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করার জন্য ইরানের প্রতি আহ্বান জানান পোপ ফ্রান্সিস।
অবরোধ উঠে যাবার পর অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে রুহানি এখন ইউরোপ সফর করছেন।
ইতালির ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে রুহানি বলেছেন ইরান হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে নিরাপদ এবং স্থিতিশীল দেশ।
তিনি আরো বলেছেন, উগ্রপন্থা মোকাবিলার জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে একমাত্র উপায়। বেকারত্ব সন্ত্রাসবাদের জন্ম দেয়।
ইতালি সফরকালে ইরানের প্রেসিডেন্ট পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গেও দেখা করেন।
সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করার জন্য ইরানের প্রতি আহ্বান জানান পোপ ফ্রান্সিস।