ভারতবর্ষেই এমন কিছু ধর্মীয় স্থান রয়েছে, যেখানে মহিলাদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। যেখানে নারী দেবীরূপে পূজিত। কখনও তা দেবী দুর্গা আবার কখনও কালী। তবে এর পিছনে কারণটা কী, তা আদতেও পরিস্কার নয়। বহু যুগ ধরে চলে আসছে এমন নিষেধাজ্ঞা।
নিজামউদ্দিন দরগাহ : দিল্লির এই দরগার দরজা আজও মেয়েদের জন্য বন্ধ। এমন ঐতিহ্য চলে আসছে প্রায় ৭০০ বছর ধরে।
মাওলানা আজ়াদ লাইব্রেরি : উত্তরপ্রদেশের এই লাইব্রেরিতে বছরের পর বছর আবেদন করা হয় মেয়েদের প্রবেশ নিয়ে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মহিলাদের লাইব্রেরি ব্যবহারের অনুমতি বাতিল করে দেওয়া হয়।
হাজী আলী দরগাহ : পির হাজ়ি আলি দরগাকে উৎসর্গ করে মুম্বইয়ের এই দরগার নির্মাণ করা হয়। এই মন্দিরে প্রবেশ কেবলমাত্র সেই মহিলাদেরই দেওয়া হয় যাঁরা মুসলমান নন।
সবরিমালা : কেরালার এই মন্দিরে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সি মহিলাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।
জামা মসজিদ : দিল্লির এই মসজিদে একা কোনও মহিলাকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। একমাত্র কোনও পুরুষ সঙ্গে থাকলে তবেই মেলে প্রবেশের অধিকার।
শনি শিঙ্গনাপুর : আহমেদাবাদের অন্যতম জনপ্রিয় এই শনি মন্দিরে মেয়েদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। সম্প্রতি একটি ছোটো মেয়ে মন্দিরের শিলা ছুঁয়ে দেওয়ায় সেই শিলাকে শুদ্ধ করা হয়।
শ্রী পদ্মাভাস্বামী মন্দির : কেরালার তিরুভনন্তপুরমে অবস্থিত এই মন্দিরে পা রাখার অধিকার নেই মেয়েদের। কোনও ঊচ্চপদস্ত মহিলাকে প্রবেশ অধিকার দেয়া হয় না। এমনকী, মন্দির পরিষ্কারের কাজেও মহিলাদের সুযোগ দেওয়া হয় না।
লর্ড কর্তিকেয়া মন্দির : হরিয়ানার এই মন্দিরে মহিলাদের প্রবেশ নিয়ে রয়েছে কড়া নিষেধাজ্ঞা। কোনও মহিলা যদি জোর করে এই মন্দিরে প্রবেশ করেন, তবে নাকি আশীর্বাদের বদলে মেলে অভিশাপ।
পাতবাউসি সত্র : আসামের এই মন্দিরে প্রায় ৫০০ বছরের ঐতিহ্য আজও চলে আসছে। আজও এই মন্দিরে প্রবেশাধিকার মেলে না কোনও মহিলার
Prev Post