আচ্ছা, সাকিব কি ছাত্র লীগ করেন ?
প্রশ্নটি মনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিল। কার কাছে জিজ্ঞেস করি, ভেবে পাচ্ছিলাম না। শেষমেষ ফেইস বুকেই প্রশ্নটি রাখলাম।
কারন কিছুদিন আগে ছাত্রলীগের এক কর্মী গনতন্ত্রের জন্যে সংগ্রামরত আইনজীবিদের দিকে ফোকাস করে সেই একই জিনিস প্রদর্শন করেছিল। এক হাতে তার গর্বের সেই অঙ্গ এবং অন্য হাতে ছিল আমাদের গৌরবের পতাকা । পত্রিকায় স্পষ্ট ছবিটি আসলেও বলিষ্ঠ অঙ্গের গর্বিত সেই অধিকারীর কিছই হয় নি।
তবে ঘটনাবহুল সেই ২৯শে ডিসেম্বরের আগে আওয়ামী নেতা মায়া হুমকি দিয়েছিলেন, ‘ বিএনপি-জামায়াত এই পতাকার কোন অবমাননা করলে দেখে নেয়া হবে। ‘
কাজেই একই কাজ বিএনপি জামায়াত করলে খবর হয়ে যেতো। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া কমপক্ষে এক মাস একই ছবি ইনিয়ে বিনিয়ে প্রদর্শন করতো । শাহবাগীরা গর্জে ওঠত। লাকীরা আকাশের দিকে তাকিয়ে শ্লোগান দিতেন। কাজেই ঐ প্রদর্শক কোনভাবে বেঁচে থাকলেও তার ঐ অঙ্গ কোনরূপ অপারেশন ব্যাতিতই উধাও হয়ে যেত।
কাজেই ছাত্রলীগ করলে সাকিবের ভয়ের কিছু নেই। না করলে নিশ্চয় খবর আছে।