ঢাকা দোহার উপজেলা পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া পদ্মা নদীর ভাঙ্গনে তীব্রতা বেড়েছে। দোহারের মানচিত্র হতে হারিয়ে যাচ্ছে সুতারপাড়া ইউনিয়ন মধুরচর গ্রাম ও নারিশা ইউনিয়ন রাধানগর ও নারিশা জোয়ারের গ্রাম। দোহার উপজেলা সুতারপাড়া ইউনিয়ন ও নারিশা ইউনিয়ন কিছু পরিবার বর্তমান মানবতার জীবনযাপন করিতেছে। তারা এখন তাদের সহায় সম্বল হারিয়ে ঠায় নিচ্ছে রাসত্মার পাশে, গাছের তলায়, স্কুল মাঠে। তাদের কয়েকদিন আগে যাদের ছিল বাড়িতে বড় বড় টিনের ঘর, বিল্ডিং, হালের বলদ, গাছপালা, শস্য আবাদী আজ তাদের কাছে সবই স্বপ্ন। পদ্মার নদীর দিকে তাকালে মনে হয় না এখানে কিছু দিন আগে মানুষের বসত ছিল। এলাকার সাধারণ জনগন জানান এলাকার প্রভাবশালী ও দলীয় কিছু নেতারা উন্নার সময় ড্রেজার দিয়ে বালু কাটার কারণে নদীর গতিপথ বিপরীতমুখ হওয়ার কারণে প্রতি বর্ষায় ভাঙ্গন শুরম্ন হয়। গতকাল ২ আগস্ট সকালে এলাকা ঘুরে দেখা গেল নান্নু মাদবরের দ্বিতীয় তলা বিল্ডিংটি কয়েক ঘন্টার মধ্যে ভেঙ্গে নদীর গর্ভে চলে যায়। রাধানগর গ্রামের নূরম্নল মাদবর জানান এলাকার জনপ্রতিনিধি এ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম আমাদের কোন খোজ খবর নেয় নাই। সব সরকারের সময় ওয়াদা করেও পদ্মা নদীতে বেড়িবাধ দিবে কিন্তু কেহ ওয়াদা পালন করে নাই। আমাদের প্রত্যেক বছর পদ্মা ভাঙ্গনে কবলে পড়তে হয়।