একটি সুত্র জানায়, গত ১৩ নভেম্বর মুরাদনগরে ১৮ দলীয় জোটের মিছিলে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের হামলা এবং ওই দিনে হারিয়ে যাওয়া অস্ত্র পাওয়ার বিষয় নিয়ে তদন্ত চলছে। ওই ঘটনায় মামলা ও পরবর্তীতে মুরাদনগর থানায় পুলিশি নির্যাতন এবং এ নিয়ে ব্যাপক গ্রেফতার বাণিজ্যের ঘটনায় জেলার পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী ও পুলিশের রিজার্ভ রেজিমেন্ট ফোর্সের কমান্ডেন্ট কর্মকর্তা শনিবার মুরাদনগর থানায় তদন্ত করতে আসেন।
অভিযোগ রয়েছে- যে সব পুলিশ নির্যাতন ও গ্রেফতার বাণিজ্যের সাথে জড়িত তাদেরকে নিয়েই এবং আওয়ামী লীগের প্রহরায় এ তদন্ত কার্যক্রম চলে। গত দু’দিনে এ ধরনের তদন্তের ফলে মুরাদনগরে আবারো ষড়যন্ত্রেরই পূর্বাভাস ও সত্য ঘটনা ধামাচাপা দেয়া হচ্ছে বলে স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেছেন।
তদন্ত চলাকালে যাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তাদের কয়েকজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, এ মুহুর্তে তারা কিছু বলে বিপদে পড়তে চান না। মুরাদনগর থানা পুলিশ যেভাবে বলেছে সেভাবেই বলে এসেছি। সময় হলে সত্য বলব