মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মোঃ ফেরদৌস জানান, সকাল সাড়ে আটটার দিকে লিঙ্গ বিচ্ছিন্ন গুরুতর জখম এ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে তাৎক্ষনিক চিকিৎসা প্রদান করে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
মঠবাড়িয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মোস্তফা কামাল ঘটনা স্থল পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের জানান, ঘটনাটি রহস্য জনক বলে মনে হয়। তবে এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হারুনের কলেজ পড়–য়া পুত্র শিমুল (১৭) ও স্কুল পড়–য়া পুত্র আসাদ (১৪) কে থানায় ডেকে আনা হয়েছে। এবং এ ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে।
মঠবাড়িয়া থানার এস আই শহিদুল ইসলাম জানান, হারুনের স্ত্রী খাদিজা বেগম (৪২) স্বামীর সাথে বরিশাল হাসপাতালে থাকায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছেনা। তবে এ ঘটনায় উভয়ের পরকীয়া কিংবা দাম্পত্য কলহের জের ধরে ঘটছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখছে পুলিশ।