[ads1]বলিউডের দুর্দান্ত আবেদনময়ী অভিনেত্রী হিসেবে খ্যাতি ছিল মমতা কুলকার্নির। পুরো নব্বই দশক উত্তাপ ছড়িয়েছেন তিনি। কিন্তু গত দশকের শুরুতেই হঠাৎ করে সিনেমার পর্দা থেকে হারিয়ে যান মমতা কুলকার্নি। এরপরও বহুবার মাদক ও আন্ডারওয়ার্ল্ড জগতের সঙ্গে তার যুক্ত থাকার কথা শোনা গিয়েছিল। ঠিক তেমনি একটি অভিযোগে আবারও তার বিরুদ্ধে সোচ্চার ভারতীয় প্রশাসন। আর এবার তার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্য বিশ্বজোড়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে।
২০০১ সালের পর হঠাৎ লাপাত্তা হয়ে যান তুমুল আবেদনময়ী অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নি। সে সময় শোনা গিয়েছিল যে অভিনয় ছেড়ে সন্যাস জীবন বেছে নিয়েছেন তিনি। কিন্তু এর ক’দিন পরেই জানা গেলে আসলে সন্যাসী নয় বরং মাদক পাচার আর আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন তিনি। কথি আছে ভারতীয় শীর্ষস্থানীয় গডফাদার দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে তার উঠাবসা! সেই প্রমাণ পাওয়া গেল ফের! এবার তার বিরুদ্ধে সরাসরি মাদক পাচারের অভিযোগ আনলো থানে পুলিশ।
ভারতীয় জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম স্পটবয়.কমে প্রকাশিত খবর মারফত জানা যায়, ১৮ জুন শনিবার বিকালে থানে পুলিম একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। আর সেখানেই সাবেক অভিনেত্রী মমতার বিরুদ্ধে কথা বলেন তারা।
[ads2]পরমবীর সিং নামের এক পুলিশ কর্মকর্তা সংবাদ সম্মেলনে জানালেন, মমতার বিরুদ্ধে মাদক পাচারের সকল অভিযোগ হাতেনাতে পেয়েছে তারা। বর্তমানে মমতা ভারতের বাইরে থাকলেও শিগগিরই তাকে ধরতে পদক্ষেপ নিচ্ছে থানে পুলিশ। ইতিমধ্যে মমতার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের সহায়তা চেয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছে তারা।
কথিত আছে এরআগেও দুবাইয়ে স্বামী এবং মাফিয়া ডন বিজয় ভিকি গোস্বামীর সঙ্গে মাদক চোরাচালানের জন্য দুবাইয়ে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন মমতা। বর্তমানের মাদক চোরাচালন বিষয়ক এই মামলায় ১০জন ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় পুলিশ। [ads1]