২০০৬ সালে পর্দায় দেখা গিয়েছিল চার বন্ধুকে। আর এবার, সাধারণতন্ত্র দিবসের ঠিক আগের দিন ছবির ১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে দেখা গেল আমির খান, শরমন যোশি আর সিদ্ধার্থকে! কুণাল কাপুর, সোহা আলি খান এবং আর মাধবন বাদ পড়লেন দল থেকে। অন্যদিকে, অনুষ্ঠানে উপস্থিত রইলেন পরিচালক রাকেশ ওমপ্রকাশ মেহরা এবং ওয়াহিদা রহমান। ছবিটা কীভাবে বানানো হয়েছিল, তা নিয়ে একটা তথ্যচিত্রও প্রকাশ করা হল। ‘মস্তি কি পাঠশালা’ গানের সঙ্গে নাচলেনও আমির, শরমন, সিদ্ধার্থ!
আর, তার সঙ্গেই তৈরি হল জোর কানাকানি। টিম ‘রঙ্গ দে বাসন্তী’-র এই পুনর্মিলন কি ছবির সিকুয়েলের দিকে ইশারা করছে?
‘ছবিটা সাফল্যের মুখ দেখার পর থেকেই লোকে আমায় সিকুয়েল বানাবার জন্য অনুরোধ করছে। সেই তালিকায় ছবির অভিনেতারাও রয়েছেন। ভাবনা-চিন্তা চলছে। দেখা যাক, কবে কাজে হাত দিতে পারি’, পরিকল্পনাটা একেবারে খারিজ করে দিচ্ছেন না পরিচালক!
অন্যদিকে, আমির, ওয়াহিদা এবং অন্য সবার মুখে শোনা গেল কেবল একটাই কথা! এরকম একটা কিংবদন্তি ছবির সঙ্গে যুক্ত থাকাটাকে সৌভাগ্য বলেই বিবেচনা করছেন অভিনেতারা! এবং, আশা করছেন, সিকুয়েলেও যেন তাঁদের সেই রসায়ন অটুট থাকে!
সত্যি বলতে কী, অপেক্ষায় রয়েছেন ভক্তরাও! দেখা যাক, কবে ‘রঙ্গ দে বাসন্তী ২’-এর শুটিং শুরু করেন রাকেশ ওমপ্রকাশ
আর, তার সঙ্গেই তৈরি হল জোর কানাকানি। টিম ‘রঙ্গ দে বাসন্তী’-র এই পুনর্মিলন কি ছবির সিকুয়েলের দিকে ইশারা করছে?
‘ছবিটা সাফল্যের মুখ দেখার পর থেকেই লোকে আমায় সিকুয়েল বানাবার জন্য অনুরোধ করছে। সেই তালিকায় ছবির অভিনেতারাও রয়েছেন। ভাবনা-চিন্তা চলছে। দেখা যাক, কবে কাজে হাত দিতে পারি’, পরিকল্পনাটা একেবারে খারিজ করে দিচ্ছেন না পরিচালক!
অন্যদিকে, আমির, ওয়াহিদা এবং অন্য সবার মুখে শোনা গেল কেবল একটাই কথা! এরকম একটা কিংবদন্তি ছবির সঙ্গে যুক্ত থাকাটাকে সৌভাগ্য বলেই বিবেচনা করছেন অভিনেতারা! এবং, আশা করছেন, সিকুয়েলেও যেন তাঁদের সেই রসায়ন অটুট থাকে!
সত্যি বলতে কী, অপেক্ষায় রয়েছেন ভক্তরাও! দেখা যাক, কবে ‘রঙ্গ দে বাসন্তী ২’-এর শুটিং শুরু করেন রাকেশ ওমপ্রকাশ