[ads1]ঠিক যেন ফিরে এসেছেন শেন ওয়ার্ন! ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে ইয়াসির শাহ যেভাবে গ্যারি ব্যালান্সকে বোল্ড করেছেন, তা দেখে এ কথাই মনে হয়েছিল অনেকের। ওয়ার্নও তো ঠিক এভাবেই বোল্ড করেছিলেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসকে। ওয়ার্নের পর আর কোনো লেগস্পিনারকেই দেখা যায়নি এতটা ঘূর্ণিজাদু দেখাতে। শুধু মাঠেই নয়, টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের বিচারেও ওয়ার্নের স্মৃতি ফিরিয়ে এনেছেন ইয়াসির। ওয়ার্নের পর ইয়াসিরই প্রথম লেগস্পিনার হিসেবে দখল করেছেন বোলিং র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান।ওয়ার্ন নিজেই ইয়াসিরকে বিবেচনা করেছিলেন নিজের যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে। সেটা যে মোটেই অমূলক ছিল না, তা দারুণভাবেই প্রমাণ করছেন পাকিস্তানের এই লেগস্পিনার। মাঠে অসাধারণ ঘূর্ণিজাদু দেখিয়ে মুগ্ধ করে দিচ্ছেন ক্রিকেটপ্রেমীদের। লর্ডস টেস্টে দারুণ বোলিং করে দখল করে নিয়েছেন র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানটাও। এর আগে ২০০৫ সালে শেষবারের মতো বোলিং র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে দেখা গিয়েছিল কোনো লেগস্পিনারকে। বলে না দিলেও চলে যে, সেটা ছিলেন শেন ওয়ার্ন।
লর্ডস টেস্ট শুরুর আগে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানটা ছিল ইংল্যান্ডের পেসার জেমস অ্যান্ডারসনের দখলে। ইয়াসির ছিলেন চার নম্বরে। দুই ইনিংস মিলিয়ে ১০ উইকেট নিয়ে অ্যান্ডারসনকে পেছনে ফেলে দিয়েছেন ইয়াসির। ফলে ১৯৯৬ সালের পর আবার কোনো পাকিস্তানি বোলারকে দেখা গেছে টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানে। ২০ বছর আগে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন পাকিস্তানের আরেক লেগস্পিনার মুশতাক আহমেদ।
র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান দখল করার পর আরেকটি দারুণ রেকর্ডের হাতছানিও আছে ইয়াসিরের সামনে। আর দুটি টেস্ট খেলে ১৪টি উইকেট শিকার করতে পারলেই সবচেয়ে কম ম্যাচে ১০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করার রেকর্ড গড়তে পারবেন পাকিস্তানের এই লেগস্পিনার। ১২০ বছর ধরে যেটি আছে ইংল্যান্ডের বোলার জর্জ লোম্যানের দখলে। ১৮৯৬ সালে লোম্যান ১০০ উইকেট নিয়েছিলেন ১৬টি টেস্ট খেলে। আর ১৩টি[ads2]