চুমিয়া যেয়ো তুমি/আমার বনভূমি/দক্ষিণ-সাগরের সমীরণে
এই কথাগুলো ‘শেষের কবিতায়’ লাবণ্যর উদ্দেশে অমিত রায় লিখেছিলো। এরকম একটু-আধটু আবদারতো থাকেই। তাই না। যাকে ভালোবাসা যায়, যার সঙ্গে পথচলা, যে সুখ-দুখের সাক্ষী তাকেইতো বলতে হয়। কিন্তু চুমুরতো অনেক রকম ফের আছে। আর সেই অনুযায়ী ব্যাখ্যাও আছে। ভারতীয় একটি গণমাধমে চুমুর ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে ঠিক- এই ভাবে।
কপালে আলতো চুমু সম্পর্কের গভীরতা এবং নির্ভরতা বোঝায়। আপনার কপালে প্রিয়জনের চুমু বুঝিয়ে দেয় তার জীবনে আপনি কতটা মূল্যবান। আপনাকে সকল বিপদ থেকে রক্ষা করতে উনি বদ্ধপরিকর।
• কানে চুমু বোঝায় প্রেমের সম্পর্কে আপনি কতটা প্যাশনেট।
• ঘাড়ে চুমু খেলে বোঝায় প্রেমিক বা প্রেমিকা খুবই রোমান্টিক।
• খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কোনটি বন্ধত্বের স্পর্শ। গালে চুমু ইঙ্গিত দেয় বন্ধুত্বের।
• হাতের তালুতে চুমু বোঝায় আপনার পছন্দ।
• প্রিয়জনের পায়ের তালুতে আলতো চুমু প্রলুব্ধতাকে নির্দেশ করে।
• তেমনই কাঁধে খাওয়া চুমু বুঝিয়ে দেবে আপনার প্রিয়জনকে আপনি কতটা চান।
• সবচেয়ে প্যাশনেট ভঙ্গিমায় চুমু হল লিপ-টু-লিপ কিস বা ওষ্ঠ চুম্বন। প্রেমের সম্পর্কে অন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেয় এই ভঙ্গিমায় খাওয়া চুমু। গভীর মানসিক একাত্মতাকে নির্দেশ করে এই চুমুর ভঙ্গিমা।