খুলনা নগরীর ডাকবাংলো সোনালী ব্যাংক চত্বরে শুক্রবার রাত ১০টার কিছু আগেই বিভাগীয় গণসমাবেশের জন্য অস্থায়ী মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শুরুর পরপরই বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঞ্চ নির্মাণস্থলে যান। এ সময় হাজারো নেতাকর্মী তার সঙ্গে ছিলেন।nagad-300-250নেতাকর্মীদের হাতে ছিল বাঁশের লাঠির পতাকা। হাজার হাজার নেতাকর্মীদের স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে সমাবেশস্থল।শনিবার বেলা ১২টা থেকে বিভাগীয় গণসমাবেশ শুরু হবে। ইতোমধ্যেই খুলনার ১০টি জেলা থেকে নেতাকর্মীরা এসে পৌঁছেছে। রাতে থাকার জায়গা না থাকায় নগরীর কেডি ঘোষ রোডস্থ বিএনপি অফিসের সামনে এবং সোনালী ব্যাংক চত্বরেই অবস্থান নেবেন নেতাকর্মীরা।
এদিকে একটি পক্ষ সমাবেশের মঞ্চ ভাঙচুরের গুজব রটাচ্ছে বলে অভিযোগ বিএনপির। নগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন যুগান্তরকে বলেন, অনেক মিডিয়ায় সমাবেশের মঞ্চ ভাঙচুরের গুজব ছড়াচ্ছে। এটা সঠিক নয়। বর্তমানে সমাবেশস্থলে ২০ হাজার নেতাকর্মীরা অবস্থান করছে।সমাবেশস্থলে গিয়ে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, গণসমাবেশ ঠেকাতে আওয়ামী লীগ ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে সরকার। খুলনার সঙ্গে ১৮টি রুটের বাস চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে, লঞ্চ চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। তারপরও খুলনায় গণসমাবেশ স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জনস্রোতে পরিণত হবে।
jugantor