মানুষের এখন অধিকাংশ কাজই এক নিমেষে করে দিচ্ছে স্মার্টফোন। এবার সেই স্মার্টফোনেরই এক নয়া অ্যাপলিকেশন বেজিং-এর এক রেস্তোরাঁ থেকে সরিয়ে দিল ওয়েটারদের। তাদের জায়গায় এখন থেকে রেস্তোরাঁয় অর্ডার নেবে নতুন এই অ্যাপস।
নিউজ ডট কম এইউতে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এই অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে অর্ডার দিতে গেলে ক্রেতাকে কোনও কথা বলতে হবে না।শুধু অ্যাপসের মাধ্যমে পছন্দের মেনুগুলোতে ক্লিক করতে হবে।
চীনে তথ্যপ্রযুক্তি যে গতিতে এগোচ্ছে, তাকে কুর্ণিশ জানাতেই রেনরেনজিয়াং রেস্তোরাঁর মালিক লিউ ঝেঙ নয়া এই পদ্ধতি চালু করেছেন। চিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্মার্টফোন অ্যাপস উইচ্যাটের-এর মাধ্যমে রেস্তোরাঁর মেনু অর্ডার করাও যাবে, আবার বিলও মিটিয়ে দেওয়া যাবে।
মূলত, ক্রেতারা অর্ডার দেওয়ার পরই তারা একটি নম্বর পায়। রান্নাঘরের কর্মীরা অর্ডার অনুযায়ী খাবার তৈরি করে। তারপর নম্বর অনুযায়ী ক্রেতাদের এক এক করে ডেকে খাবার দিয়ে দেওয়া হয়।
রেস্তোরাঁর মালিক জানিয়েছেন আগামী দিনে তাঁর হেঁসেলে আর কোনও ওয়েটার, ক্যাশিয়ার, বা শেফ থাকবে না। সবকাজই হবে অ্যাপসের মাধ্যমে। –
নিউজ ডট কম এইউতে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এই অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে অর্ডার দিতে গেলে ক্রেতাকে কোনও কথা বলতে হবে না।শুধু অ্যাপসের মাধ্যমে পছন্দের মেনুগুলোতে ক্লিক করতে হবে।
চীনে তথ্যপ্রযুক্তি যে গতিতে এগোচ্ছে, তাকে কুর্ণিশ জানাতেই রেনরেনজিয়াং রেস্তোরাঁর মালিক লিউ ঝেঙ নয়া এই পদ্ধতি চালু করেছেন। চিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্মার্টফোন অ্যাপস উইচ্যাটের-এর মাধ্যমে রেস্তোরাঁর মেনু অর্ডার করাও যাবে, আবার বিলও মিটিয়ে দেওয়া যাবে।
মূলত, ক্রেতারা অর্ডার দেওয়ার পরই তারা একটি নম্বর পায়। রান্নাঘরের কর্মীরা অর্ডার অনুযায়ী খাবার তৈরি করে। তারপর নম্বর অনুযায়ী ক্রেতাদের এক এক করে ডেকে খাবার দিয়ে দেওয়া হয়।
রেস্তোরাঁর মালিক জানিয়েছেন আগামী দিনে তাঁর হেঁসেলে আর কোনও ওয়েটার, ক্যাশিয়ার, বা শেফ থাকবে না। সবকাজই হবে অ্যাপসের মাধ্যমে। –