মুসলিম বিশ্বকে ধংস করার জন্য এই ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস(clash of clan) আবিস্কার করেছে। পবিত্র ক্বাবা শরীফকে কি ভাবে কাফেররা ক্বাবা ঘরে মত করে টাউন হল তৈরি করেছে।
আমাদের ইসলামকে ধংস করার জন্য কাফেররা কি ভাবে ফাদ পেতেছে। আমরা এতদিন না বোঝে খেলতেছি। পবিত্র ক্বাবা শরীফ রক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানদের কর্তব্য।
ক্ল্যাশ অব ক্ল্যানস কি? এর উৎপত্তি/আবিস্কার ও বিবিধ সমূহঃ
একটি বিনামূল্যের অনলাইন ভিডিও গেম, তবে অর্থ ব্যায় করে এতে দ্রুত উন্নয়ন করা যায় ২০১২ সালে সুপারসেল এই গেমটি তৈরি করে। বর্তমানে সুপারসেল এর সদর দপ্তর ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কিতে অবস্থিত।
গেমটি ২০১২ সালের ২রা আগস্ট আইওএস ios প্লাটফর্মে মুক্তি দেওয়া হয়। অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে কানাডা ও ফিনল্যান্ডে ২০১৩ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর মুক্তি দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৩ সালের ৭ই অক্টোবর গুগল প্লেতে আন্তর্জাতিকভাবে গেমটি মুক্তি দেওয়া হয়। এটি অত্যান্ত জনপ্রিয় একটি গেম। বর্তমানে এটি গুগল প্লে এর সর্বোচ্চ ডাউনলোড হওয়া গেমের তালিকায় ৯৬ তম অবস্থানে আছে।
রিসোর্স বা সম্পদ
এই খেলার সম্পদ সমূহ হলো: রত্ন, স্বর্ণ, এলিক্সর এবং ডার্ক এলিক্সর।
জেম বা রত্ন
নতুন খেলোয়াড়দের ৫০০ রত্ন বিনামূল্যে দেওয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন মিশন সম্পন্ন করলে কিংবা গ্রামের ঝোপ, গাছ, পাথর ইত্যাদি সরালেও বিভিন্ন সংখ্যক রত্ন উপহার দেওয়া হয়। এটিই এ গেমের প্রধান সম্পদ।
গোল্ড বা স্বর্ণ
স্বর্ণ সাধারণত স্বর্ণ সংগ্রহকারী ও অন্যদের আক্রমণ করে অর্জন করা যায়। এটি নির্দিষ্ট কিছু অস্ত্র, স্থাপনা, সৌন্দর্যবর্ধক জিনিস ক্রয় করতে ও সেগুলোর উন্নতিসাধন অর্থাৎ আপগ্রেড করতে ব্যাবহার করা হয়।
এলিক্সর
এলিক্সরও সংগ্রহকারী ও অন্য কাউকে আক্রমণ করার সাহায্যে অর্জন করা যায়। এলিক্সর দিয়ে সৈন্যদের ক্ষমতা বৃদ্ধি, নির্দিষ্ট কাঠামোর উন্নয়ন (আপগ্রেড) এবং নানান জিনিস ক্রয় করা যায়।
ডার্ক এলিক্সর
সাধারণ এলিক্সর থেকে মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য। এটি ব্যবহার করে বিশেষ সৈন্যদের ক্রয় ও তাদের উন্নতিসাধনে ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে রাজা রানী সহ অন্যান্ন বিশেষ ডার্ক সৈন্যদের উন্নয়ন বা আপগ্রেড করা যায়।