২০০৮ সাল থেকেই সকল প্রকার এ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান বর্জন করে এসেছি। গত বছর হাতে পায়ে ধরে প্রথম আলো কর্তৃপক্ষ আমাকে মেরিল প্রথমআলো এ্যাওয়ার্ডে নিয়ে গেলো। আমার পাগলা ভক্তদের ভোট স্রোতে এ্যাওয়ার্ডটা পেয়ে গেলাম ষষ্ঠ বারের মত। তাদের তিনটা ভুল রিপোর্টের প্রতিবাদ করায় এবার নমিনেশনই দেয়নি। আমার ফ্যানপেজ এর এডমিন ইলিয়াস আমাকে চাপ দিচ্ছিলো এবারো ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে পুরস্কার ছিনিয়ে আনতে। আমি না করেছি, দেখতে চেয়েছি প্রথম আলোর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মচারীদের কর্দয চেহারাটা। সন্দেহ সঠিক প্রমানিত । বিস্তারিত আপনাদেরকে পরে অবশ্যই জানাবো। প্রথম আলোকে বলতে চাই, বাংলাদেশের কিছু দালাল নপুংসক শিল্পী ছাড়া সবাই আপনাদের ঘৃণা করে। ইচ্ছে করলে একটা স্পন্সর নিয়ে এটাও জরিপ করে দেখতে পারেন। আবার যারা প্রথমআলোর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যায়,তারা বেশীর ভাগ ভয়ে যায়। এই ভয়টাকে কাজে লাগিয়েই প্রথমআলো ফাও প্রোগ্রাম করে যাচ্ছে। জীবিত অবস্থায় পাওয়া যায়, এমন সব এ্যাওয়ার্ড আমি পেয়েছি। সবচেয়ে বড় এ্যাওয়ার্ড শ্রোতাদের অবিরাম ভালবাসা ।আসিফ আকবর আমার নাম। খুব খেয়াল করে মনে রাখবেন। ভক্তদের ভালবাসায় এ্যাওয়ার্ড গুলো পেয়েছি, তাই ফেরত দিয়ে আসিনি বা ফেলে দেইনি। শারীরিক ভাবে অসুস্থ চিত্র পরিচালক শহীদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত ‘ভন্ড’ ছবির চিত্রনাট্যই হচ্ছে দৈনিক প্রথমআলো ।