
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যেখানে ৯ম ও ১০ শ্রেণীর পাঠদানের অনুমতি জোটেনি, সেখানে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক এসএসসিতে অতিরিক্ত ফি নেয়ার প্রশ্ন তোলা একটি হাস্যকর ঘটনা।
জানা গেছে, ৪ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তোফাজ্জুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে লালমনিরহাট জেলার ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এসএসসি ফরম পূরণের অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। এতে অনেকেই ওই টাকা ফেরত দেন ঠিকই। কিন্তু ওই চিঠিতে জেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি হাতীবান্ধা উপজেলার দুটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম থাকায় হতবাক হয়ে পড়েন স্কুল প্রধানরা। শুধু তাই নয়, খোদ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাও এ নিয়ে বিব্রতবোধ করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাতীবান্ধা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তৈয়ব আলী বলেন, বিষয়টি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে জানানো হয়েছে।
হাতীবান্ধার আমঝোল নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন জানান, দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক তার স্কুলকে এসএসসির বর্ধিত ফি ফেরত দিতে চিঠি দেয়া হয়েছে, তা তিনি হাতে না পেলেও ওয়েবসাইটে দেখছেন। ফলে এ প্রতিবেদককে তিনি উল্টো প্রশ্ন তুলে বলেন, যেখানে মাধ্যমিক শাখা চালুর কোনো অনুমোদন পাইনি, সেখানে আমরা কি করে এসএসসির ফরম পূরণ করে শিক্ষার্থীদের কাছে অতিরিক্ত টাকা নেই?
একই কথা বলেন দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের ভাষায় অপর অভিযুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ডাউয়াবাড়ি আলহাজ আছের মামুদ সরকার নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর রহমান।
জানা গেছে, ৪ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তোফাজ্জুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে লালমনিরহাট জেলার ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এসএসসি ফরম পূরণের অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। এতে অনেকেই ওই টাকা ফেরত দেন ঠিকই। কিন্তু ওই চিঠিতে জেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি হাতীবান্ধা উপজেলার দুটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম থাকায় হতবাক হয়ে পড়েন স্কুল প্রধানরা। শুধু তাই নয়, খোদ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাও এ নিয়ে বিব্রতবোধ করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাতীবান্ধা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তৈয়ব আলী বলেন, বিষয়টি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে জানানো হয়েছে।
হাতীবান্ধার আমঝোল নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন জানান, দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক তার স্কুলকে এসএসসির বর্ধিত ফি ফেরত দিতে চিঠি দেয়া হয়েছে, তা তিনি হাতে না পেলেও ওয়েবসাইটে দেখছেন। ফলে এ প্রতিবেদককে তিনি উল্টো প্রশ্ন তুলে বলেন, যেখানে মাধ্যমিক শাখা চালুর কোনো অনুমোদন পাইনি, সেখানে আমরা কি করে এসএসসির ফরম পূরণ করে শিক্ষার্থীদের কাছে অতিরিক্ত টাকা নেই?
একই কথা বলেন দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের ভাষায় অপর অভিযুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ডাউয়াবাড়ি আলহাজ আছের মামুদ সরকার নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর রহমান।