[ads1]সঠিকভাবে পরিচর্যার মাধ্যমে ভিয়েতনামী কৈ মাছ চাষে কাঙ্খিত উৎপাদন সম্ভব বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ। তিনি বলেছেন, অতি উচ্চ ঘনত্বে ভিয়েতনামী কৈ মাছের চাষ এবং অধিক মাত্রায় পুকুরে খাদ্য প্রয়োগ করায় মাছের জলজ পরিবেশ বিনষ্ট হয়ে উচ্চ মাত্রার গ্যাসজনিত বিষক্রিয়ায় মাছের মড়কের কারণে চাষিরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। শনিবার বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) মিলনায়তনে আয়োজিত “কৈ মাছের মড়ক প্রতিরোধ ও প্রতিকার” শীর্ষক দিনব্যাপী আঞ্চলিক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
কর্মশালায় বলা হয়, রোগাক্রান্ত পুকুর হতে ব্যাঙ, সাপ, চিল ও বকসহ বিভিন্ন ধরনের জলজ প্রাণীর মাধ্যমে সুস্থ পুকুরে রোগের সংক্রমণ হয়। এছাড়াও আক্রান্ত খামারের পানি ও খামার পর্যায়ে ব্যবহৃত হাপা বা বালতির মাধ্যমেও খুব সহজেই রোগ-জীবাণু এক খামার হতে অন্য খামারে ছড়ায়। কর্মশালায় উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যন্সেলর প্রফেসর ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক ড. মোহাম্মেদ জাহের, মৎস্য রোগ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর গিয়াস উদ্দিন আহমদ ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলেকুজ্জামান। কর্মশালায় সারাদেশের ১৫০ জন মৎস্য খামারি, হ্যাচারি মালিক ও চাষি অংশগ্রহণ করেন।[ads2]