সূত্র মতে, প্রাথমিকভাবে এ নির্বাচনের ব্যাপারে দোটানায় ছিলেন জামায়াতের নীতিনির্ধারকরা। তবে শেষ পর্যন্ত জোটের শীর্ষ মহল থেকে ইতিবাচক সিগন্যালের পর ঢাকা-চট্টগ্রামের তিন সিটির নির্বাচনে সর্বাত্মক অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।
সূত্র মতে, জামায়াতের দায়িত্বশীল নেতারা মনে করেন, বিরোধী দল ও মতের প্রতি সরকারের সাম্প্রতিক কার্যকলাপ ‘দলনিরপেক্ষ’ সাধারণ মানুষকে বেশ ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। এ ছাড়া ৫ই জানুয়ারির ‘ভোটারবিহীন’ নির্বাচন এবং গত উপজেলা নির্বাচনে ‘মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ’ নীরব ভোটারদের মনোক্ষুণ্ন করেছে। ‘সাধারণ’ মানুষের সেসব কষ্ট কাজে লাগাতে চায় জামায়াত। সেই সঙ্গে দেশের বৃহত্তর তিন সিটি নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে অংশ নেয়ার সুবাদে প্রচার-প্রচারণা উপলক্ষে ময়দানে সক্রিয় হওয়ার সুযোগটিও হাতছাড়া করতে চান না জামায়াতের মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মী, সমর্থকরা।