৯ ধরনের পুরুষকে না বলুন!

0

আর কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো বাজবে অনেকের বিয়ের সানাই। অনেকেরই বিয়ে হবে প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে, আবার কেউ বা শুভ কাজটি সেরে ফেলবেন পরিবারের পছন্দেই। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো, যাকে বিয়ে করছেন, তাকে বিয়ে করাটা কতটুকু সঠিক হচ্ছে সেটা একটু ভেবে দেখবেন। শেষে না আবার বানরের গলায় মুক্তোর হার পরিয়ে বসেন।

9 manভাবছেন, নিজের বিয়ে নিয়ে নিজেই ভাববেন, এ নিয়ে লেখালেখির কী আছে! লেখার কারণটি হচ্ছে, নিউ জার্সির পাদ্রি প্যাট কনর ৪০ বছর ধরে গবেষণা করে বানরের গলায় মুক্তোর হার না পরাবার জন্য একটি তালিকা তৈরি করেছেন। এই তালিকায় রয়েছেন আট ধরনের পুরুষ, যাঁদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া নারীদের মোটেও উচিত নয়।

এবার জেনে নেওয়া যাক ওই ৮ ধরনের পুরুষ সম্বন্ধে যাদের বিয়ে করা উচিত নয়। এদের মধ্যে রয়েছেন—

মায়ের আঁচল ধরে থাকা ছেলে:
পাঠক আমি মায়ের প্রতি ছেলের ভালোবাসাকে ছোট করে দেখছি না। তবে মনে রাখা প্রয়োজন জীবনে নতুন একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক যুক্ত হচ্ছে। সেখানে স্ত্রীর একটা নিজস্ব স্থান ও সম্মান পাওয়া উচিত।

যে পুরুষ ঠিকভাবে অর্থকড়ির ব্যবস্থাপনা করতে পারে না;
যে পুরুষ নিজের অর্থের সংস্থান করতে পারেন না। তিনি স্ত্রীর ব্যয় কিভাবে নির্বাহ করবেন?

যাঁর কোনো বন্ধু নেই:
বন্ধু-বান্ধব প্রত্যেকটি মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। একজন ভালো স্বামী হতে হলে তাকে অবশ্যই ভালো বন্ধু হতে হবে।

যে পুরুষ লোকজনের মাঝে প্রেমিকাকে একা ছেড়ে যায়:
অনেকের মাঝে যে নিজের প্রেমিকার হাত ছেড়ে দেয়, সে কি সারা জীবন ওই হাতটি ধরে রাখতে পারেবেন?

রেস্তোরাঁ বা ক্যাফেতে ওয়েটারদের সঙ্গে খারাপ আচরণকারী:
ভালো পাত্র নির্ধারনের এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। দুর্বলের সঙ্গে চিকিৎকার দিয়ে সে নিজের পুরুষত্ব নয়, বরং নিজের নিচু মানসিকতারই প্রমাণ দেয়।

যিনি হাসিখুশি থাকেন না:
সমসময় যে মুখটা বাংলা পাঁচের মতো করে রাখে, তার সঙ্গে সারা জীবন কেমন কাটবে এটি আপনি ভেবে দেখুন।

যিনি কর্তৃত্ব ভাগাভাগি করতে পারেন না:
এধরনের পুরুষরা সব কর্তৃত্ব নিজেই নিতে চান এবং নিজেকেই বড় দাবি করেন। এরা সাধারনত নারীদের যোগ্য সম্মান দিতে জানেন না।

যে কখনো আপনার সাথে রাগ করেনাঃ

আপনার সাথে রাগ করেনা তা ভালো। কিন্তু আপনার সকল কথায় হ্যাঁ হ্যাঁ করে বা আপনি রাগ করলে সে বশ হয়ে যায়। এবং সে কখনোই রাগ করে না, এমন ছেলে কখনোই ভালো নয় কারন সে সকল কিছু এখন মেনে নিচ্ছে কিন্তু এরা বিয়ের ২ এক বছর পরে আপনাকে গুরুত্বই দিবে না। পরীক্ষা করবেন? কোন ফলাফল পাবেন না, নিজেই আজি চেষ্টা করে দেখুন

প্রেমিকার চাহিদার বিপরীতে যে পুরুষ নিজের চাহিদার কথা জানান না:

খনোই শেষ হয় না। কিন্তু এরা জানেন না যে আপেক্ষের কারন তারা নিজেরাই সৃষ্টি করেন। প্রেমিকার সামনে আপনার পচ্ছন্দ-অপচ্ছন্দ তুলে ধরুন।

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More