নারী দের যে বিষয়ের প্রতি দারুণ আকৃষ্ট ছেলেরা…?

0

কোন ধরনের নারী পুরুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন? এর প্রশ্নের জবাব একেক জন পুরুষ একেকভাবে দেবেন।

DSকোন ধরনের নারী পুরুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন? এর প্রশ্নের জবাব একেক জন পুরুষ একেকভাবে দেবেন। এখানে যার যার ব্যক্তিগত অভিরুচির পরিচয় পাওয়া যাবে। গবেষকরা দেখেছেন, এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ পুরুষের রুচিবোধের অনেক মিল রয়েছে। সেখান থেকে নারী দের সাতটি বৈশিষ্ট্যের কথা তুলে ধরা হলো, যা পুরুষরা দারুণভাবে পছন্দ করেন।

১. প্রতিযোগী মনোভাব

নারী দের যে গুণটাকে পুরুষরা সমীহ করে চলেন তা হলো তাদের প্রতিযোগিতায় নামার মনোবল। এই গুণটি মূলত পুরুষের মধ্যে সহজাত প্রবৃত্তির মতো বিরাজ করে। তাই তাদের বিপরীতে নারীদের প্রতিযোগিতায় পেলে তা দারুণ উপভোগ করেন ছেলেরা। নিজের পরিবার, সমাজ এমনকি জীবনসঙ্গীর সঙ্গেও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তারা এগিয়ে থাকবেন এমনটিই চান পুরুষরা।

২. হাস্যোজ্জ্বল
নারী এর নারীসুলভ হাসির জন্যে পাগল থাকেন পুরুষরা। পাশাপাশি সেন্স অব হিউমার একজন নারীকে আরো আকর্ষণীয় করে তোলে পুরুষের কাছে। তবে সব ধরনের হাসি নয়, নারী এর মোহনীয় হাসিকে পছন্দ করেন পুরুষরা। ডাইনির মতো হাসি নয়।

৩. সুন্দর দাঁত

হাসিকে আরো সুন্দর করে তোলে সুন্দর দুই পাটি দাঁত। নারী দের মুখের অন্যতম সৌন্দর্য তাদের দাঁত। এ ক্ষেত্রে সুন্দর ছোট ছোট দাঁত সুন্দরভাবে সাজানো রয়ছে তেমনটিই চান অধিকাংশ পুরুষ। অনেকে আবার একটি উঁচু দাঁত পছন্দ করেন। তবে সবাই মুক্তোর মতো ঝকঝকে সাদা দাঁতের পাগল।

৪. অদ্ভুত অভ্যাস

অদ্ভুত বিষয়টি হলো, নারী দের কিছু পাগলাটে অভ্যাস ছেলেরা দারুণ পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে নারী দের অদ্ভুত অভ্যাস বা শখ বা আচরণ যাই হোক, ছেলেরা এর রীতিমতো পৃষ্ঠপোষক। যেমন- কথা বলার সময় কথার চেয়ে বেশি অঙ্গভঙ্গি ছেলেদের কাছে মনোমুগ্ধকর বিষয়।

৫. কালো তিল

কপোলের কালো তিল ছেলেদের চোখে পড়ে। এই ‘বিউটি স্পট’ এর খুব ভক্ত ছেলেরা। হয়তো ঠোঁটে একটি তিল বা গলার মাঝে বা চিবুকে বা পিছে ঘাড়ে একটি বা দুটি তিল রয়েছে। এতেই ছেলেরা কুপোকাত।

৬. আনাড়িপনা

নারী দের আনাড়িপনায় দারুণ মজা পান ছেলেরা। বেখেয়ালে একটু হোঁচট খাওয়া, ভুল কিছু একটা করে করুণ মুখ করে বসে থাকা বা বোকামি করা। এসব পছন্দ ছেলেদের কাছে। এগুলো মেয়েলি কাজকারবার বলে মনে করেন ছেলেরা। এগুলো খুব আনন্দ দেয় ছেলেদের।

৭. মেনে নেওয়া এবং একাত্ম হওয়ার ক্ষমতা

মূলত নারী রা ছেলেদের চেয়ে অনেক বেশি মানিয়ে নেওয়া বা আপস করা বা একাত্ম হওয়ার ক্ষমতা রাখেন। আর এর ভক্ত পুরুষরা। সামাজিকতা রক্ষায় নারী রা এগিয়ে থাকেন এ কারণেই। আর নারী দের এমনই দেখতে চান পুরুষরা। এই আধুনিক যুগেও নারী রা এসব গুণ ধারণ ও লালন করেন এবং যুগে যুগে তার প্রসংশা করে চলেছেন পুরুষরা।

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More