[ads1]বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের সন্ত্রাসী আখ্যায়িত করার জন্য গত এক দশক ধরে অমুসলিম বিশ্ব অব্যাহতভাবে নাশকতার ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে। আত্মরা এবং রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা রার জন্য ইসলাম ধর্ম প্রকাশ্য যুদ্ধের অনুমোদন দিলেও গুপ্তহত্যা বা সন্ত্রাসকে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইহুদি ও খ্রিষ্টান রাষ্ট্রগুলো আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বহু ঘটনা ঘটিয়েছে এবং এখনো ঘটাচ্ছে। গুলশান ও শোলাকিয়ার মর্মান্তিক ঘটনা দু’টি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রেরই অংশ।
পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সাবেক স্পিকার ও তদানিন্তন পাকিস্তান মুসলিম লীগের সভাপতি ফজলুল কাদের চৌধুরীর ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলে আয়োজিত আলোচনা সভায় বাংলাদেশ মুসলিম লীগের নেতৃবৃন্দ উল্লিখিত বক্তব্য দেন। গতকাল বিকেলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আজিজ হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়ামের সিনিয়র সদস্য আতিকুল ইসলাম, প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য এস আই চৌধুরী, মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, দলীয় নেতা আকবর হোসেন পাঠান, ইঞ্জিনিয়ার ওসমান গণী, শহীদুল হক ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান, আনোয়ার হোসেন আবুড়ী, আবদুল সবুর প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি।[ads2]