সামিয়া রহমানের উপস্থাপনায় দেশের বেসরকারী টেলিভিশন একাত্তর টিভির”একাত্তর সংযোগ টকশোতে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ অবজারভারের সহযোগী সম্পাদক সৈয়দ বদরুল আহসান, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন একাংশের মহাসচিব ও সিনিয়র সাংবাদিক এমএ আজিজ এবং ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ ই আরাফাত।
প্রথমে ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ ই আরাফাত পত্রিকার নাম সহ বলেন ছাত্রদল ও ছাত্র শিবিরের কে কোথায় বোমা সহ ধরা পড়েছে। এর পরে যখন ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন একাংশের মহাসচিব ও সিনিয়র সাংবাদিক এমএ আজিজ যুক্তি খণ্ডাতে যান এবং ছাত্রলীগ বোমা সহ কে কোথায় ধরা পড়েছে যুগান্তর সহ বড় বড় পত্রিকার নাম সহ উল্লেখ করতে থাকেন তখনই বাধে চরম হট্টগোল।
ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন একাংশের মহাসচিব ও সিনিয়র সাংবাদিক এম এ আজিজ বলেন, বিরোধী দলের আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে, সন্ত্রাসে রূপ দিতে ও রাজনৈতিক নিবন্ধন বাতিলের উদ্দেশে ছাত্রলীগ নাশকতা করছে আর দোষ যাচ্ছে ২০ দলের উপর। আর এতে লাভবান হচ্ছে সরকার না হলে ছাত্রলীগ কেন বোমা সহ আটক হয়?
ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ ই আরাফাত বলেন, এম এ আজিজ যে পত্রিকা থেকে কোড করেছেন এগুলো সব ভুয়া। সংগ্রামের ভূমিকা সবারই কম বেশী জানা আছে। আর উনি বাঁশেরকেল্লার সূত্র দিবেন এগুলো গ্রহণ যোগ্য না। বাঁশেরকেল্লা থেকে উনি লিফলেট দেখে পড়ে শুনালেন। আর আমরা যখন পেরে উঠি না তখন ব্যক্তি গত আক্রমনে চলে যাই।